অসহায় শিশু, বৃদ্ধদের পাশে পড়ুয়ারা
করোনা পরিস্থিতিতে যে যার মতো করে অসহায় মানুষদের পাশে দাঁড়াচ্ছেন। এক্ষেত্রে পিছিয়ে থাকলো না সুদীপ্ত, শুভজ্যোতি, প্রিয়, রিতম, শিবম, চিরঞ্জিত, সুরাজের মতো পড়ুয়ারাও। বনগাঁর এমনই সাত পড়ুয়া তাঁদের হাত খরচের টাকা বাঁচিয়ে তা দিয়ে দরিদ্র পরিবারের শিশু, বৃদ্ধদের হাতে খাবার তুলে দিলেন। সোমবার বনগাঁ ছয়ঘরিয়ার গীর্জা সংলগ্ন এলাকার প্রায় ২০০ জন শিশু এবং বৃদ্ধ মানুষদের হাতে খাবারের পাশাপাশি মাস্ক তুলে দিলেন তাঁরা। পড়ুয়াদের এমন উদ্যোগে খুশি এলাকার সাধারন মানুষ। কোনও রাজনৈতিক দলের ব্যানার কিম্বা বড় কোনও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের বাইরেই শুধুমাত্র নিজেদের ইচ্ছেশক্তির জোরে যে অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ানো যায়, তাঁরা আজ তা প্রমান করে দেখালেন। আগামী দিনেও এই ধরনের সামাজিক কাজে তাঁরা তাঁদের সাধ্যমতো এগিয়ে আসবেন মনে স্থির করে রেখেছেন।
খেলা হবে দিবসের সূচনা নহাটায়
ঢাকের বাদ্যি সহকারে সোমবার খেলা হবে দিবস এর সূচনা হলো উত্তর ২৪ পরগনার গোপালনগরের নহাটা হাই স্কুল ময়দানে৷ বনগাঁ দক্ষিণ বিধানসভা তৃণমূল কংগ্রেস ক্রীড়া সেলের উদ্যোগে এদিন সকালে শুরু হয় আট দলীয় ফুটবল প্রতিযোগিতা। জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও ফুটবলে কিক অফ করেন তৃণমূল নেত্রী আলোরানী সরকার৷ উপস্থিত ছিলেন দলের উত্তর ২৪ পরগনা জেলা ক্রীড়া সেলের সভাপতি প্রসেনজিৎ সাহা, তৃণমূল নেতা সুব্রত ব্যানার্জি সহ অন্যান্যরা৷ সকালেই ঢাকের তালে নহাটা উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠ প্রদক্ষিণ করা হয়। এরপর প্রদীপ জ্বালিয়ে, জাতীয় পতাকা উত্তোলন, শান্তির বার্তা দিতে ওড়ানো হয় সাদা পায়রা৷ এ দিনের খেলা হবে দিবসকে কেন্দ্র করে স্থানীয় ও সাধারণ মানুষের মধ্যে উৎসাহ ছিল চোখে পড়ার মতো।
খেলা হবে দিবস সিউড়িতেও
এবার বিধানসভা ভোটে তৃণমূল কংগ্রেসের সবচেয়ে জনপ্রিয় স্লোগান খেলা হবে সাফল্য পেয়েছে। আর খেলা হবে এই শ্লোগানকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় খেলা হবে দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে খেলাকে গুরুত্ব দিয়েছেন। আর তাই রাজ্যের প্রতিটি ব্লকের পাশাপাশি সিউড়ি পুরসভা এলাকায় যুব কল্যাণ দপ্তরের উদ্যোগে প্রীতি ফুটবল ম্যাচের আয়োজন করা হয়। পাশাপাশি সিউড়ি শহরে ৫৭ টি ক্লাবের হাতে তুলে দেওয়া হয় ফুটবল। মুখ্যমন্ত্রীর উদ্যোগে একদিকে তরুণ প্রজন্ম খেলার প্রতি যেমন আকৃষ্ট হবেন, তেমনি ফুটবল দিয়ে বাঙালির সেরা ফুটবলকেই আবার তিনি তুলে আনলেন। এতে বাংলায় ফুটবলের জনপ্রিয়তা বাড়বে মাঠ মুখী হবে তরুণ প্রজন্ম। এমনই মনে করছেন সাধারণ মানুষ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন