সমকালীন প্রতিবেদন : এই লক্ষ্মীপুজোয় অংশ নেন সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষেরাও। আর এই পুজোর মাধ্যমে সম্প্রীতির বাতাবরণ তৈরি হয় পূর্ব বর্ধমানের পাণ্ডবেশ্বরের তিলাবনী গ্রামে। দুই সম্প্রদায়ের মানুষ একে অপরের ধর্মীয় অনুষ্ঠানে অংশ নেন।
তিলাবনি গ্রামে বসবাসকারীদের মধ্যে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষের সংখ্যা বেশি। ১১ বছর আগে প্রথম এই গ্রামে লক্ষ্মীপুজোর সূচনা হয়। সেই সময় থেকেই এই পুজোর সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন এলাকার সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষেরাও।
শুধু হিন্দুদের অনুষ্ঠান নয়, মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষের নানা ধর্মীয় অনুষ্ঠানে একইভাবে অংশ নেন হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষেরাও। আর এভাবেই সম্প্রীতির বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে থাকেন এই গ্রামের দুই সম্প্রদায়ের মানুষেরাই।
দুই সম্প্রদায়ের মানুষের আর্থিক সহযোগিতায় এই গ্রামে লক্ষ্মীদেবীর একটি স্থায়ী মন্দির তৈরি হয়েছে। এদিন তারই উদ্বোধন হল। উপস্থিত ছিলেন পাণ্ডবেশ্বরের বিধায়ক নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী, দুর্গাপুর ফরিদপুর ব্লক সভাপতি সুজিত মুখার্জি সহ অন্যান্যরা। সম্প্রীতির এই পুজো দেখতে হাজির হন আশপাশ এলাকার বহু মানুষ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন