Breaking

Post Top Ad

Your Ad Spot

রবিবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২১

দিনের টুকিটাকি : ‌১২ সেপ্টেম্বর, ২০২১

রক্তদান ও স্বাস্থ্য শিবির

উত্তর ২৪ পরগনার বারাসতের কদম্বগাছি হাইস্কুলে স্থানীয় গ্রাম পঞ্চায়েতের, পঞ্চায়েত সমিতি এবং স্বাস্থ্য দপ্তরের যৌথ উদ্যোগে রক্তদান ও স্বাস্থ্য শিবিরের আয়োজন হল রবিবার। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের খাদ্যমন্ত্রী রথীন ঘোষ। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন জেলা কোভিড প্রটোকল মনিটরিং কমিটির যুগ্ম সম্পাদক ডাঃ বিবর্তন সাহা, শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ ধীমান চ্যাটার্জী, বারাসত ১ নম্বর ব্লকের বিডিও সৌগত পাত্র, কদম্বগাছির পঞ্চায়েত প্রধান গৌতম পাল সহ অন্যান্য বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ। এদিনের এই রক্তদান শিবিরে কোভিড বিধি নেমে ৫০ জন  রক্তদান করেন। স্বাস্থ্য শিবিরে ৩০০ জন বাসিন্দাকে বিনামূল্যে চিকিৎসা পরিষেবা দেন চিকিৎসকেরা। এদিন এই অনুষ্ঠানে মন্ত্রী রথীন ঘোষের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করেন ডাঃ বিবর্তন সাহা। চিকিৎসক ডাঃ বিবর্তন সাহা জানান, মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির অনুপ্রেরনায় রাজ্যের প্রতিটি প্রান্তে আইএমএমের সহযোগিতায় এই ধরণের স্বাস্থ্য শিবির হবে। পাশাপাশি, করোনা অতিমারীর সময়ে যাতে রক্তসংকট না দেখা দেয়, তার জন্য রাজ্য জুড়েই মূলত তৃণমূল কংগ্রেস পরিচালিত পুরসভা, পঞ্চায়েতে স্বেচ্ছায় রক্তদান শিবির অনুষ্ঠিত হবে বলেও জানান তিনি।


শান্তনু ঠাকুরকে সম্বর্ধনা

রবিবার উত্তর ২৪ পরগনার বাগদার ভবানীপুর পল্লীমঙ্গল উচ্চ বিদ্যালয় মাঠের কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শান্তনু ঠাকুরকে সম্বর্ধনা দিল বিজেপির বাগদা ৩ নম্বর মন্ডল কমিটি। উপস্থিত ছিলেন রাজ্য বিজেপির সহ–সভাপতি জয়প্রকাশ মজুমদার, বিধায়ক সুব্রত ঠাকুর, অশোক কীর্তনীয়া, বঙ্কিম ঘোষ, অসীম সরকার, অম্বিকা রায়। সেই সভা থেকেই অসীম সরকার বাগদার বিজেপি ত্যাগী বিধায়ক প্রসঙ্গে তির্যক মন্তব্য করেন। যদিও বিজেপির এই সম্বর্ধনা সভা সম্পর্কে কিছুই জানেন না বলে জানান জেলা সভাপতি মনস্পতি দেব। স্বাভাবিকভাবেই এই ঘটনায় বিজেপির গোষ্ঠী কোন্দল আরও একবার প্রকাশ্যে চলে এলো। যদিও গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের তত্ত্ব উড়িয়ে দিয়ে বিজেপির রাজ্য সহ–সভাপতি জয়প্রকাশ মজুমদার বলেন, ভারতীয় জনতা পার্টিতে একটাই পোস্ট আর সব ল্যাম্পপোস্ট, এইরকম হয় না। জেলা সভাপতি অনুষ্ঠানের বিষয়ে জানতেন। শারীরিক অসুস্থতার কারণে তিনি এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে পারেন নি। বাগদার বিধায়ক প্রসঙ্গে হরিণঘাটার বিজেপি বিধায়ক অসীম সরকারের বক্তব্য প্রসঙ্গে তিনি বলেন, সাধারণ কর্মীদের মধ্যে ক্ষোভ আছে। এই প্রসঙ্গে বাগদার বিধায়ক বিশ্বজিৎ দাস জানান, '‌একজন বিধায়ক যেরকম কুরুচিকর মন্তব্য করলেন, আমি মনে করি তাঁর বিধায়ক হওয়ার যোগ্যতা নেই। বিজেপির সংস্কৃতির সঙ্গে এটাই মানায়।'‌

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন