Breaking

Post Top Ad

Your Ad Spot

বৃহস্পতিবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২১

দিনের টুকিটাকি : ‌১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২১

৮০ কেজি গাজা উদ্ধার

৮০ কেজি গাজা সহ তিন মাদক পাচারকারীকে গ্রেপ্তার করল বারাসত থানার পুলিশ। ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে বৃহস্পতিবার দুপুরে বারাসতের ১১ নম্বর রেলগেট সংলগ্ন ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়ক থেকে এগুলো বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে বলে পুলিশ সুত্রে জানা গেছে। এত পরিমান গাজা কোথা থেকে আনা হয়েছিল,গাজা পাচারের সঙ্গে আর কারা যুক্ত আছে, ধৃতদের জেরা করে তার হদিশ পাওয়ার চেষ্টা করছে পুলিশ। এদিন গোপন সুত্রে খবর পেয়ে ম্যাজিস্ট্রেটকে সঙ্গে নিয়েই অভিযান চালায় বারাসত থানার পুলিশ। একটি মাছের গাড়ির ভিতরে গাজা মজুত করা ছিল। পুলিশ গাড়িটিকে থামিয়ে তল্লাশি শুরু করে। পরে গাড়ির ভেতর থেকেই প্যাকেট করা ৮০ কেজি গাজা উদ্ধার করে হয়। গাড়িতে চালক সহ তিন জন ছিল। এই গাজার প্যাকেটগুলি নদিয়া জেলায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল বলে ধৃতরা পুলিশকে জানিয়েছে।


প্রেমিকার বাড়িতে ঝুলন্ত দেহ

ফোন ‌করে ডেকে নিয়ে গিয়ে পরিকল্পিতভাবে নাবালককে খুন করা হয়েছে। এমনই অভিযোগ উঠলো নাবালিকা প্রেমিকার পরিবারের বিরুদ্ধে। উত্তর ২৪ পরগনার অশোকনগর থানা এলাকার এই ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়ায়। পুলিশ জানিয়েছে,মৃতের নাম মকিনুর হক (‌১৭)‌। দত্তপুকুর থানার আলগড়িয়া গ্রামের ওই নাবালক সেলাইয়ের কাজের সঙ্গে যুক্ত ছিল। মকিনুরের বাড়ির লোকের অভিযোগ, প্রেমের প্রলোভন দেখিয়ে অশোকনগর বিড়া মল্লিকপাড়াতে নাবালিকা প্রেমিকার বাড়িতে ফোন করে ডাকা হয় মকিনুরকে। সেখানে তাকে মারধর করে বাড়ির চিলেকোঠায় দেহ ঝুলিয়ে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ করেন তারা। দোষীদের শাস্তির দাবি জানানো হয়েছে। এটি খুন না আত্মহত্যার ঘটনা, পুলিশ তা তদন্ত করে দেখছে।


শিশু চিকিৎসায় তৎপর প্রশাসন

অজানা জ্বরে উত্তরবঙ্গে শিশুমৃত্যুর ঘটনায় সতর্ক হল পুরুলিয়া জেলা প্রশাসন। পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে জেলা প্রশাসন একটি কমিটি তৈরি করেছে। জেলা শাসক সহ এই কমিটিতে রয়েছেন শিশু চিকিৎসকরাও। সাধারণ সময়ে জেলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে শিশুদের জ্বরে আক্রান্তের সংখ্যাটা একশোর মধ্যে থাকে, সেখানে বর্তমানে আজ সকাল পর্যন্ত ২৩৭ জন শিশু ভর্তি হয়েছে বলে হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে। শিশুদের চিকিৎসার স্বার্থে শিশু বিভাগের দুটি তলের পাশাপাশি আরও একটি তলে শয্যা সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে। নিচের তলাতেও শয্যা বাড়ানো হচ্ছে বলে হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে। তবে শয্যার সংখ্যা বাড়ানো হলেও শিশু ওয়ার্ডের পরিস্থিতি খুব খারাপ বলে অভিযোগ শিশুদের পরিবারের সদস্যদের। তারা বলেন, এক একটি শয্যায় ছ জন শিশুকে পর্যন্ত রাখা হচ্ছে। চিকিৎসার মান নিয়েও অভিযোগ করেছেন অনেকে।



কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন